ঘুমের অভাবে সমস্যা গতিকালের বাংলাদেশে সবার মনের একটি সমস্যা হয়ে ওঠে। ঘুমের অভাব নিয়ে আমরা যা জানি, তা প্রায়ই আমাদের জীবনে অসুখের রাস্তা খুলে দেয়। এটি অবিচ্ছিন্নভাবে মন্ত্রণা করা হচ্ছে যে, নিরাপদ এবং স্বাস্থ্যকর জীবন পেতে প্রতিদিন ৭-৯ ঘণ্টা ঘুম আবশ্যক।
গবেষণা দেখাচ্ছে, নিয়মিত ঘুমের অভাব নিয়ে হৃদরোগ সহ বিভিন্ন স্বাস্থ্য সমস্যার ঝুঁকি বেড়ে যায়। বিশেষভাবে, সপ্তাহে সাতটি দিনে অল্প ঘুমের অভ্যন্তরীণ সংঘটনা কারণে দিনের বেশি ঘণ্টা ঘুম নেওয়া যেতে পারে না। এ প্রতিবেদন বলে, প্রতিদিন ৫ ঘণ্টার বেশি ঘুম নেওয়ার ফলে হার্টের সমস্যার ঝুঁকি বাড়ে।
একটি প্রকাশিত গবেষণা অনুযায়ী, বর্তমান সময়ে অধিকাংশ মানুষ প্রয়োজনীয় ঘুম পেতে প্রায় ৭ ঘণ্টার চেয়ে কম ঘণ্টা ঘুম নিচ্ছে। এই অপর্যাপ্ত ঘুমের ফলে তাদের হৃদয়ের অসুখের ঝুঁকি বাড়তে পারে।
অন্য এক গবেষণা দেখাচ্ছে, শিশুবেলা থেকেই অল্প ঘুমের অভ্যাস ধারণ করা থাকলে পরবর্তীতে হার্টের সমস্যার আশঙ্কা থাকতে পারে। বয়স গ্রুপ অনুযায়ী এক গবেষণা ২০ থেকে ৩৫ বছর বয়সী ব্যক্তিদের উপর অনুষ্ঠিত হয়েছে, যাদের প্রতিদিনের ঘুমের সময় নিয়মিত মৌলিকভাবে পরিচালিত হয়। এই গবেষণায় তাদেরকে প্রথম ৩ দিন সর্বোচ্চ ১০ ঘণ্টা ঘুমাতে বলা হয়। এরপর ৫ দিন প্রতিদিন ৫ ঘণ্টা ঘুমাতে বলা হয় এবং পুনঃপ্রারম্ভে ১০ ঘণ্টা ঘুমাতে বলা হয়। এই সময়ে, গবেষকরা তাদের হৃদস্পন্দন এবং রক্তচাপ পরীক্ষা করে।
এই গবেষণার ফলাফল দেখাচ্ছে, ঘুম নেওয়ার সময় যে কার্যকলাপ সম্পাদন করা হয়, সেগুলির রক্তচাপ ও হৃদস্পন্দন প্রভাবিত হয়ে থাকে। যারা যত্ন নেয় এবং নিয়মিত ঘুম নেয়, তাদের শারীরিক স্বাস্থ্য ভাল থাকে।
এই সমস্যার সমাধানের জন্য, নিয়মিত এবং পর্যাপ্ত ঘুম প্রয়োজন। নিয়মিত জীবনযাপন, যোগাযোগ এবং শারীরিক শ্রমের সাথে পরিমিত সময়ে সম্মত ঘুম আবশ্যক।